DSHE Notice

নতুন শিক্ষাক্রমের শিখনকালীন ও ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রক্রিয়া ২০২৩

নতুন শিক্ষাক্রমের শিখনকালীন ও ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রক্রিয়াঃ ২০২৩ সাল থেকে শুরু হওয়া নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার আপনাকে সহায়তা দেওয়ার জন্য এই নির্দেশিকা প্রণীত হয়েছে । আপনারা ইতোমধ্যেই জানেন যে নতুন শিক্ষাক্রমে গতানুগতিক পরীক্ষা থাকছে না, বরং সম্পূর্ণ নতুন ধরনের মূল্যায়নের কথা বলা হয়েছে । ইতোমধ্যে অনলাইন ও অফলাইন প্রশিক্ষণে নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন নিয়ে আপনারা বিস্তারিত ধারণা পেয়েছেন।

এছাড়া শিক্ষক সহায়িকাতেও মূল্যায়নের প্রাথমিক নির্দেশনা দেওয়া আছে। তারপরেও, সম্পূর্ণ নতুন ধরনের মূল্যায়ন বিধায় এই মূল্যায়নের প্রক্রিয়া নিয়ে আপনাদের মনে অনেক ধরনের প্রশ্ন থাকতে পারে । এই পোস্ট সে সকল প্রশ্নের উত্তর খুঁজে পেতে ও মূল্যায়ন প্রক্রিয়ায় আপনার ভূমিকা ও কাজের পরিধি সুস্পষ্ট করতে সাহায্য করবে।

Table of Contents

ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রক্রিয়া 

১। নতুন শিক্ষাক্রম বিষয়বস্তু ভিত্তিক নয় বরং যোগ্যতাভিত্তিক। এখানে শিক্ষার্থীর শিখনের উদ্দেশ্য হলো কিছু সুনির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন । কাজেই শিক্ষার্থী বিষয়গত জ্ঞান কতটা মনে রাখতে পারছে তা এখন আর মূল্যায়নে মূল বিবেচ্য নয়, বরং যোগ্যতার সবকয়টি উপাদান– জ্ঞান, দক্ষতা ,দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধের সমন্বয়ে সে কতটা পারদর্শিতা অর্জন করতে পারছে তার ভিত্তিতেই তাকে মূল্যায়ন করা হবে ।

২। শিখন-শেখানো প্রক্রিয়াটি অভিজ্ঞতা ভিত্তিক। অর্থাৎ শিক্ষার্থী বাস্তব অভিজ্ঞতা ভিত্তিক শিখনের মধ্য দিয়ে যোগ্যতা অর্জনের পথে এগিয়ে যাবে। আর এই অভিজ্ঞতা চলাকালে তার পারদর্শিতার ভিত্তিতে শিক্ষক মূল্যায়নের উপাত্ত সংগ্রহ করবেন ।

৩। নম্বর ভিত্তিক ফলাফলের পরিবর্তে এই মূল্যায়নের ফলাফল হিসেবে শিক্ষার্থীর অর্জিত যোগ্যতার (জ্ঞান, দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি ও মূল্যবোধ) বর্ণনামূলক চিত্র পাওয়া যাবে ।

৪। মূল্যায়ন প্রক্রিয়া শিখনকালীন ও সামষ্টিক এই দুটি পর্যায়ে সম্পন্ন হবে।

২০২৩ সালে সপ্তম শ্রেণির শিখনকালীন ও ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন পরিচালনায় শিক্ষকের করণীয় 

  • শিক্ষার্থীরা কোনো শিখন যোগ্যতা অর্জনের পথে কতটা অগ্রসর হচ্ছে তা পর্যবেক্ষণের সুবিধার্থে প্রতিটি একক যোগ্যতার জন্য এক বা একাধিক পারদর্শিতার সূচক (Performance Indicator, PI) নির্ধারণ করা হয়েছে। 
  • প্রতিটি পারদর্শিতার সূচকের আবার তিনটি মাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে । 
  • শিক্ষক মূল্যায়ন করতে গিয়ে শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার ভিত্তিতে এই সূচকে তার অর্জিত মাত্রা নির্ধারণ করবেন। 
  • প্রতিটি পারদর্শিতার সূচকের তিনটি মাত্রাকে মূল্যায়নের তথ্য সংগ্রহের সুবিধার্থে চতুর্ভূজ, বৃত্ত,বা ত্রিভূজ দিয়ে চিহ্নিত করা হয়েছে। 
  • শিখনকালীন ও সামষ্টিক উভয় ক্ষেত্রেই পারদর্শিতার সূচকে অর্জিত মাত্রার উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীর মূল্যায়ন করা হবে।
  • শিখনকালীন মূল্যায়নের অংশ হিসেবে প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক ঐ অভিজ্ঞতার সাথে সংশ্লিষ্ট পারদর্শিতার সূচক সমূহে শিক্ষার্থীর অর্জিত মাত্রা নিরূপণ করবেন ও রেকর্ড করবেন। 
  • এছাড়া শিক্ষাবর্ষ শুরুর ছয় মাস পর একটি ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। সামষ্টিক মূল্যায়নে শিক্ষার্থীদের পূর্ব নির্ধারিত কিছু কাজ (এসাইনমেন্ট , প্রকল্প ইত্যাদি ) সম্পন্ন করতে হবে। 
  • এই প্রক্রিয়া চলাকালে এবং প্রক্রিয়া শেষে একইভাবে পারদর্শিতার সূচকসমূহে শিক্ষার্থীর অর্জিত মাত্রা নির্ধারণ করা হবে। 
  • প্রথম ছয় মাসের শিখনকালীন মূল্যায়ন এবং ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের তথ্যের উপর ভিত্তি করে শিক্ষার্থীর একাডেমিক ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুত করা হবে।

শিখনকালীন মূল্যায়ন

এই মূল্যায়ন কার্যক্রমটি শিখনকালীন অর্থাৎ শিখন অভিজ্ঞতা চলাকালে পরিচালিত হবে ।

১. শিখনকালীন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতা শেষে শিক্ষক সংশ্লিষ্ট শিখন যোগ্যতা মূল্যায়নের জন্য নির্ধারিত পারদর্শিতার সূচক বা PI (পরিশিষ্ট -২ দেখুন) ব্যবহার করে শিখনকালীন মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করবেন ।  পরিশিষ্ট ২ এ প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতায় কোন কোন PI এর ইনপুট দিতে হবে ,এবং কোন শিখন কার্যক্রম দেখে দিতে হবে তা দেওয়া আছে। প্রতিটি শিখন অভিজ্ঞতার ক্ষেত্রে সকল শিক্ষার্থীদের তথ্য ইনপুট দেওয়ার সুবিধার্থে পরিশিষ্ট -৩ এ একটি ফাঁকা ছক দেওয়া আছে। 

এই ছকে নির্দিষ্ট শিখন অভিজ্ঞতার নাম ও প্রযোজ্য PI নম্বর লিখে ধারাবাহিকভাবে সকল শিক্ষার্থীর মূল্যায়নের তথ্য রেকর্ড করা হবে। শিক্ষক প্রত্যেক শিক্ষার্থীর পারদর্শিতার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট PI এর জন্য প্রদত্ত তিনটি মাত্রা থেকে প্রযোজ্য মাত্রাটি নির্ধারণ করবেন , এবং সে অনুযায়ী চতুর্ভূজ ,বৃত্ত,বা ত্রিভূজ ভরাট। করবেন। শিক্ষার্থীর সংখ্যা বিবেচনায় এই ছকের প্রয়োজনীয় সংখ্যক ফটোকপি করে তার সাহায্যে শিখন অভিজ্ঞতাভিত্তিক মূল্যায়নের রেকর্ড সংরক্ষণ করা হবে ।

২. শিখনকালীন মূল্যায়নের ক্ষেত্রে শিক্ষক যে সকল শিখন কার্যক্রম দেখে পারদর্শিতার সূচকে শিক্ষার্থীর অর্জনের মাত্রা নিরূপণ করেছেন সেগুলোর তথ্য প্রমাণ (শিক্ষার্থীর কাজের প্রতিবেদন , অনুশীলন বইয়ের লেখা , পোস্টার , লিফলেট , ছবি ইত্যাদি ) শিক্ষাবর্ষের শেষ দিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করবেন ।

৩. এখানে উল্লেখ্য যে ,শিখন অভিজ্ঞতায় শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণ, সম্পৃক্ততা ও সার্বিক আচরণগত দিক মূল্যায়ন করার জন্য তাদের আচরণগত সূচক (PI) এর মাত্রা নির্ধারণ করা হবে ।এই সূচক ব্যবহার করে মূল্যায়নের পদ্ধতি পরবর্তীতে শিক্ষকদের জানিয়ে দেওয়া হবে।

ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন

২০২৩ সালের জুন মাসের শেষ সপ্তাহে বাংলা বিষয়ের ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ও ডিসেম্বর মাসের তৃতীয় সপ্তাহে বাৎসরিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে। পূর্ব ঘোষিত এক সপ্তাহ ধরে এই মূল্যায়ন প্রক্রিয়া আনুষ্ঠানিকভাবে পরিচালিত হবে । স্বাভাবিক ক্লাস রুটিন অনুযায়ী বাংলা বিষয়ের জন্য নির্ধারিত সময়ে শিক্ষার্থীরা তাদের সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য অর্পিত কাজ সম্পন্ন করবে ।

সামষ্টিক মূল্যায়নের ক্ষেত্রে অন্তত এক সপ্তাহ আগে শিক্ষার্থীদেরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশনা বুঝিয়ে দিতে হবে এবং সামষ্টিক মূল্যায়ন শেষে অর্জিত পারদর্শিতার মাত্রা রেকর্ড করতে হবে ।

শিক্ষার্থীদের প্রদেয় কাজের নির্দেশনা , ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন ছক , এবং শিক্ষকের জন্য প্রয়োজনীয় অন্যান্য নির্দেশাবলী সকল প্রতিষ্ঠানে জুন মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহের মধ্যে প্রেরণ করা হবে ।

শিক্ষার্থীর ষান্মাসিক মূল্যায়নের ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুতকরণ

কোনো একজন শিক্ষার্থীর সবগুলো পারদর্শিতার সূচকে অর্জনের মাত্রা ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করা থাকবে (পরিশিষ্ট -৪ এ ষান্মাসিক মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীর ট্রান্সক্রিপ্টের ফরম্যাট সংযুক্ত করা আছে)। 

শিক্ষার্থীর মূল্যায়নের প্রতিবেদন হিসেবে ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের পর এই ট্রান্সক্রিপ্ট প্রস্তুত করা হবে, যা থেকে শিক্ষার্থী অভিভাবক বা সংশ্লিষ্ট ব্যাক্তিবর্গ বাংলা বিষয়ে শিক্ষার্থীর সামগ্রিক অগ্রগতির একটা চিত্র বুঝতে পারবেন ।

শিখনকালীন ও ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নে প্রত্যেক শিক্ষার্থীর অর্জিত পারদর্শিতার মাত্রার ভিত্তিতে তার ষান্মাসিক মূল্যায়নের ট্রান্সক্রিপ্ট তৈরি করা হবে। ট্রান্সক্রিপ্টের ক্ষেত্রেও শিক্ষার্থীর প্রাপ্ত অর্জনের মাত্রা চতুর্ভূজ বৃত্ত, বা ত্রিভূজ দিয়ে প্রকাশ করা হবে। 

এখানে উল্লেখ্য যে , শিখনকালীন ও ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নে একই পারদর্শিতার সূচকে একাধিকবার তার অর্জনের মাত্রা নিরূপণ করতে হতে পারে । 

এরকম ক্ষেত্রে,একই পারদর্শিতার সূচকে কোনো শিক্ষার্থীর দুই বা ততোধিক বার ভিন্ন ভিন্ন মাত্রার পর্যবেক্ষণ পাওয়া যেতে পারে । এক্ষেত্রে,কোনো একটিতে— যদি সেই পারদর্শিতার সূচকে ত্রিভূজ চিহ্নিত মাত্রা অর্জিত হয়, তবে ট্রান্সক্রিপ্টে সেটিই উল্লেখ করা হবে ।

যদি কোনবারই ত্রিভূজ চিহ্নিত মাত্রা অর্জিত না হয়ে থাকে তবে দেখতে হবে অন্তত একবার হলেও বৃত্ত চিহ্নিত মাত্রা শিক্ষার্থী অর্জন করেছে কিনা; করে থাকলে সেটিই ট্রান্সক্রিপ্টে উল্লেখ করা হবে । যদি সবগুলোতেই শুধুমাত্র চতুৰ্ভূজ চিহ্নিত মাত্রা অর্জিত হয়, শুধুমাত্র সেই ক্ষেত্রে ট্রান্সক্রিপ্টে এই মাত্রার অর্জন লিপিবদ্ধ করা হবে ।

মূল্যায়নে ইনক্লুশন নির্দেশনা

  • মূল্যায়ন প্রক্রিয়া চর্চা করার সময় জেন্ডার বৈষম্যমূলক ও মানব বৈচিত্রহানীকর কোন কৌশল বা নির্দেশনা ব্যবহার করা যাবেনা ।
  • যেমন – নৃ তাত্ত্বিক পরিচয় লিঙ্গ বৈচিত্র্য ও জেন্ডার পরিচয় , সামর্থ্যের বৈচিত্র্য, সামাজিক অবস্থান ইত্যাদির ভিত্তিতে কাউকে আলাদা কোনো কাজ না দিয়ে সবাইকেই বিভিন্ন ভাবে তার পারদর্শিতা প্রদর্শনের সুযোগ করে দিতে হবে। এর ফলে , কোন শিক্ষার্থীর যদি লিখিত বা মৌখিক ভাব প্রকাশে চ্যালেঞ্জ থাকে তাহলে সে বিকল্প উপায়ে শিখন যোগ্যতার প্রকাশ ঘটাতে পারবে।
  • একইভাবে , কোন শিক্ষার্থীযদি প্রচলিত ভাবে ব্যবহৃত মৌখিক বা লিখিত ভাব প্রকাশে স্বচ্ছন্দ না হয়, তবে সেও পছন্দমত উপায়ে নিজের ভাব প্রকাশ করতে পারবে ।
  • অনেক ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীর বিশেষ কোন শিখন চাহিদা থাকার ফলে , শিক্ষক তার সামর্থ্য নিয়ে সন্দিহান থাকেন এবং মূল্যায়নের ক্ষেত্রেও এর নেতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে । 
  • কাজেই এ ধরণের শিক্ষার্থীদেরকে তাদের দক্ষতা / আগ্রহ/ সামর্থ্য অনুযায়ী দায়িত্ব প্রদানের মাধ্যমে সক্রিয় অংশগ্রহণের সুযোগ দিয়ে তাদের শিখন উন্নয়নের জন্য পরিবেশ সৃষ্টি করতে হবে ।

বিষয়ভিত্তিক বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন টুলস্ এর মাধ্যমে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির মূল্যায়ন

ডাউনলোড করুন

ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন উপাত্ত সংগ্রহের ছক

 ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রক্রিয়া

ষান্মাসিক মূল্যায়ন শেষে শিক্ষার্থীর ট্রান্সক্রিপ্টের ফরম্যাট

ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন প্রক্রিয়া

ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়ন টুলস্ এবং নির্দেশনার সংশোধনী

সূত্রোক্ত ( ২ ) নং পত্রে ২০২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে সারাদেশের মাধ্যমিক পর্যায়ের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণিতে জাতীয় শিক্ষাক্রম রূপরেখা ২০২১ অনুযায়ী সামষ্টিক মূল্যায়নের অংশ হিসেবে ১৩ টি বিষয়ের বার্ষিক সামষ্টিক মূল্যায়নের জন্য বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন টুলস্ ও নির্দেশনা প্রেরণ করা হয়েছে । সূত্রোক্ত ( ১) নং পত্রে এনসিটিবি কর্তৃক উক্ত মূল্যায়ন টুলস্ ও নির্দেশনার কিছু সংশোধনী প্রেরণ করা হয়েছে । এনসিটিবি কর্তৃক প্রেরিত উক্ত বিষয়ভিত্তিক মূল্যায়ন টুলস্ ও নির্দেশনার সংশোধনী পরবর্তী কার্যার্থে এতদসঙ্গে প্রেরণ করা হলো।

মূল্যায়ন টুলস্ এবং নির্দেশনার সংশোধনী

FAQ

প্রশ্ন ১: নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন প্রক্রিয়া কেমন?

উত্তর: নতুন শিক্ষাক্রমের মূল্যায়ন প্রক্রিয়াটি বিষয়বস্তুভিত্তিক নয়, বরং যোগ্যতাভিত্তিক। এর অর্থ হল শিক্ষার্থীদের শিখন যোগ্যতা অর্জনের উপর ভিত্তি করে মূল্যায়ন করা হবে।

প্রশ্ন ২: ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন কবে অনুষ্ঠিত হবে?

উত্তর: ২০২৩ সালে, ষষ্ঠ ও সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের জন্য ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়ন অনুষ্ঠিত হবে:

  1. ষষ্ঠ শ্রেণি: জুন ২০২৩
  2. সপ্তম শ্রেণি: জুলাই ২০২৩

প্রশ্ন ৩: ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ফলাফল কীভাবে প্রকাশ করা হবে?

উত্তর: ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ফলাফল তিনটি মাত্রায় প্রকাশ করা হবে।

প্রশ্ন ৪: ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ফলাফলের ভিত্তি কী?

উত্তর: ষান্মাসিক সামষ্টিক মূল্যায়নের ফলাফল শিক্ষার্থীদের শিখনকালীন মূল্যায়নের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হবে।

Nirob

আমি নিরব। এটি আমার বাংলা শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট। যেখানে আমি প্রতিনিয়ত শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বিভিন্ন বিষয়ে লেখা প্রকাশ করি।