Trick BD

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম ২০২৩ ও ই পাসপোর্ট চেক

এই ই পাসপোর্ট হল একটি ইলেকট্রনিক পাসপোর্ট। একজন ভ্রমণকারীর সম্পূর্ণ পরিচয় বহন করে এই পাসপোর্ট টি। ই পাসপোর্ট এর মধ্যে একটি মাইক্রোপ্রসেসর চিপ এবং এন্টেনা বসানো থাকে । আজকের এই পোস্টে আমরা আপনাদের সাথে ই পাসপোর্ট আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক। 

পাসপোর্ট আবেদন প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

২০২৩ সালের নতুন নিয়ম অনুযায়ী ই পাসপোর্ট আবেদন করার জন্য আপনার বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কাগজের প্রয়োজন পড়বে। 

✓ জন্ম নিবন্ধন এর সনদ।

✓ বাংলাদেশের নাগরিকত্বের সনদ।

✓ আপনার ভোটার আইডি কার্ড অথবা স্মার্ট কার্ড।

✓ যে পেশায় কর্মরত আছেন সেটার সার্টিফিকেট।

✓ আবেদন এর নির্ধারিত ফি। 

✓ পরিষ্কার রঙিন পাসপোর্ট সাইজের ছবি।

এখানে যদি আপনার বয়স ২০ বছরের কম না হয় তাহলে জন্ম নিবন্ধন নাও লাগতে পারে। 

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

যদি আপনি সঠিকভাবে ই পাসপোর্ট পেতে চান তাহলে অবশ্যই অনলাইনে এর মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন। যেহেতু বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশ তাই এই ধরনের আবেদন গুলো ঘরে বসেই অনলাইনের মাধ্যমে করা যায়। 

ধাপ ০১: প্রথমে আপনাকে গুগলে সার্চ করে e Passport Portal ওয়েবসাইট এ ভিজিট করতে হবে। 

ধাপ ০২: ওয়েবসাইটে ভিজিট করার পর আপনি মেইন মেনু থেকে দেখতে পাবেন Apply Online নামে একটি বাটন আছে। এখানে ক্লিক করার মাধ্যমে আপনাকে ই পাসপোর্ট আবেদন এর ধাপগুলো শুরু করতে হবে। 

ই পাসপোর্ট

ধাপ ০৩: এরপর আপনার সামনে নতুন একটি ওয়েব পেজ ওপেন হবে এখানে আপনাকে জিজ্ঞেস করা হবে আপনি বাংলাদেশী কিনা। এখানে yes সিলেক্ট করার পর নিচে আপনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস এবং থানা নির্বাচন করতে হবে। আপনার কাছাকাছি থাকা পাসপোর্ট অফিস সিলেক্ট করার পর এখানে কন্টিনিউ বাটনে চাপ দিতে হবে। 

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

ধাপ ০৪: এরপর এখানে আপনাকে একটি নিজের ইমেইল এড্রেস দিতে হবে তারপর ক্যাপচা পূরণ করতে হবে।  ইমেইল দেওয়ার পর কন্টিনিউ বাটনে চাপ দিলে সেই ইমেইলে একটি মেইল যাবে সেটির মাধ্যমে আপনার মেইলটি ভেরিফিকেশন করতে হবে। 

ধাপ ০৫: ইমেইল ভেরিফিকেশন হওয়ার পরে আপনাকে এই ওয়েবসাইটের মধ্যে একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করে নিতে হবে। এখানে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী সুন্দরভাবে সবকিছু ডিটেইলস ঠিক দিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। 

ধাপ ০৬: এরপরের ধাপে আপনাকে পাসপোর্ট এর ধরন বাছাই করতে হবে। এখানে আপনি দুই ধরনের পাসপোর্ট দেখতে পাবেন এখান থেকে অর্ডিনারি টাইপটি সিলেক্ট করুন। অর্ডিনারি টাইপ সিলেক্ট করার পর সেভ এন্ড কন্টিনিউ বাটনের চেপে পরবর্তী ধাপে চলে যান। 

ধাপ ০৭: এখন আপনাকে আপনার পাসপোর্ট এর যাবতীয় ইনফরমেশন গুলো এই ওয়েব পেইজে এসে পূরণ করতে হবে।  এবং নতুন একটি একাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে।

এখানে আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের সাথে মিল রেখে আপনার নাম আপনার পেশা আপনার জন্ম তারিখ,  মোবাইল নাম্বার সহ যাবতীয় ইনফরমেশন গুলো একদম সঠিকভাবে পূরণ করতে হবে। তারপর create account এ চাপ দিতে হবে। 

ধাপ ০৮: এখানে আপনাকে আপনার সঠিক ঠিকানা দিতে হবে। মনে রাখবেন এই ধাপে এসে অবশ্যই সঠিক ভাবে ঠিকানা ইনপুট করবেন কারণ এই ঠিকানায় আপনার পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করা হবে।

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

ঠিকানাটি স্পষ্টভাবে লেখার জন্য নিচের বিষয়গুলো উল্লেখ করতে হবে: 

  • জেলা
  • থানা
  • গ্রাম
  • রোড নম্বার
  • পোস্ট অফিস
  • পোস্টাল কোড

এগুলো অবশ্যই গুরুত্ব সহকারে সঠিকভাবে দিবেন। যদি আপনার স্থায়ী ঠিকানা এবং বর্তমান ঠিকানা একই হয়ে থাকে তাহলে দুই জায়গায় একই ঠিকানা দিবেন। 

ধাপ ০৯: এই ধাপে এসে আপনার আগে কোন পাসপোর্ট ছিল কিনা সেটা জানতে চাওয়া হবে। যদি আপনার আগে পাসপোর্ট থাকে তাহলে “yes I have” এ ক্লিক করবেন । এবং তারপর সেই আগের পাসপোর্ট অনুযায়ী তথ্যগুলো বসাবেন।  

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম

আর যদি না থাকে তাহলে  “No, I don’t have any previous passport” অপশনটি বাচাই করার পর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদের তথ্যগুলো দিতে হবে। 

এখানে আপনাকে জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর ইনপুট করতে হবে ।আর যদি আপনার বয়স ২০ বছরের কম হয় তাহলে জন্ম নিবন্ধন এর নম্বর বসানো যাবে। 

ধাপ ১০: পাসপোর্ট আবেদন করার সময় এই ধাপে এসে আপনার পিতামাতার তথ্য চাওয়া হবে। Parental information অপশনে এসে আপনার পিতা মাতার জাতীয় পরিচয় পত্র অনুযায়ী সবকিছু এখানে বসাবেন। 

ধাপ ১১: এরপরের ধাপ গুলোতে আপনার বৈবাহিক অবস্থা, আপনার সাথে যোগাযোগ করার জন্য ইমার্জেন্সি কন্টাক্ট এড্রেস সহ আরো বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ইনফরমেশন চাওয়া হবে সেগুলো সঠিকভাবে পূরণ করবেন । 

ধাপ ১২: উপরের ইনফরমেশন গুলো পূরণ করে পরবর্তী ধাপে আসলে এখানে পাসপোর্ট এর ধরন সম্পর্কে কিছু তথ্য দিতে হবে । আপনি কত পৃষ্ঠার পাসপোর্ট চাচ্ছেন এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ কত হবে সেগুলো এখানে সিলেক্ট করলে নিচে পাসপোর্ট ফি ও দেখতে পারবেন। 

ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম ২০২৩

এখানে ৫ বছর এবং ১০ বছরের পাসপোর্ট Velidity সিলেক্ট করতে পারবেন। 

আবার ৪৮ এবং ৬৪ পেইজ এর পাসপোর্ট ও সিলেক্ট করা যাবে। এখানে এগুলো পরিবর্তন করা সাপেক্ষে আপনার পাসপোর্ট ফি নির্ধারণ করা হবে। 

ধাপ ১৩: এরপর আপনি এখানে পাসপোর্ট ডেলিভারির ধরন বাছাই করতে পারবেন। কত দিনের মধ্যে আপনি পাসপোর্ট চান সেটি নির্ধারণ করে দিয়ে পরবর্তী চলে যাবেন। 

আর হ্যাঁ এখানে বলে রাখা ভালো আপনি যত কম দিন সিলেট করবেন আপনার পাসপোর্ট ফি তত বেশি হবে। 

ধাপ ১৪: সর্বশেষ ধাপে আপনাকে পাসপোর্ট এর ফি প্রদান করতে হবে। আগের ধাপ গুলোতে আপনি কোন অপশন সিলেক্ট করেছিলেন তার ওপর পাসপোর্ট ফি কম বেশি হবে।  এখানে অনলাইন এবং অফলাইন দুইটি মাধ্যমে আপনার পাসপোর্ট আবেদন ফি পেইড করতে পারবেন । অনলাইনে বিকাশ, ব্যাঙ্ক , নগদসহ যাবতীয় মোবাইল ব্যাংকিং পরিষেবা গুলোর মাধ্যমে টাকা পে করা যাবে। আর যদি অফলাইনে করতে চান তাহলে ব্যাংক ড্রাফ্ট করার মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দিতে হবে। 

ধাপ ১৫: সমস্ত তথ্য এবং অপশন সঠিকভাবে ইনপুট করার পর সর্বশেষে এসে আপনাকে একটি ফর্ম ডাউনলোড করতে হবে।

ই পাসপোর্ট আবেদন ফি জমা করার নিয়ম

এই ফর্মটি ডাউনলোড করে প্রিন্ট করে নিতে হবে। এই ফরম এর মধ্যে আপনার এপ্লিকেশন সামারি দেওয়া থাকবে যেখানে আপনার ব্যক্তিগত সমস্ত তথ্য উল্লেখ থাকবে । 

ফরম টি নিয়ে আপনার আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে সেখানে কর্মরত অফিসারদেরকে যাবতীয় কাগজপত্রসহ এই আবেদন ফরমটি জমা দিতে হবে। এরপর তারা আপনার বায়োমেট্রিক ইনফোগুলো নিয়ে একটি ডেলিভারী স্লিপ দেবে। 

এরপর সমস্ত কাজ সম্পন্ন হয়ে গেলে আপনাকে থানায় যেতে হতে পারে অথবা আপনার নিজ বাসস্থান এ পুলিশ এসে সমস্ত বিষয়গুলো ভেরিফিকেশন করবে। এগুলো সম্পন্ন হলে আপনার পাসপোর্ট রেডি হওয়ার পরে আপনার মোবাইলে মেসেজ আসবে এবং পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে পাসপোর্ট সংগ্রহ করতে পারবেন । 

 ইপাসপোর্ট আবেদন ফি ২০২৩

বিভিন্ন ধরনের পাসপোর্ট হয়ে থাকে। আবার দেখা যায় আপনি কতদিনের মধ্যে পাসপোর্ট পেতে চাচ্ছেন সেটাএ উপনির্ভর করেও পাসপোর্ট ফি এর তারতম্য হতে পারে। 

✓ ৬৪ পৃষ্ঠার পাঁচ বছর মেয়েদের পাসপোর্ট এর সাধারণ আবেদন ফি ৬৩২৫ টাকা। জরুরি ফি ৮৬২৫ টাকা এবং আরো জরুরি ফি ১২৭৫ টাকা

✓ ১০ বছর মেয়াদ এর সাধারণ পাসপোর্ট আবেদন ফি ৮০৫০ টাকা, জরুরি ফি ১০৩৫০ টাকা এবং অতীব জরুরি ফি ১৩৮০০ টাকা।

এখানে অতিব জরুরী এবং জরুরী বলতে বোঝানো হয়েছে যে কত দ্রুত আপনার পাসপোর্ট দরকার । আর হ্যাঁ এই ফি গুলোর সাথে ১৫% অতিরিক্ত ভ্যাট যুক্ত হবে।

ই পাসপোর্ট পুলিশ ভেরিফিকেশন

ই পাসপোর্ট আবেদন করার পর অনেকে পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে বিভিন্ন দুশ্চিন্তায় থাকেন।  তো পুলিশ ভেরিফিকেশন এর সময় আপনার যে সকল বিষয়ে ভেরিফিকেশন করা হবে ।

✓ আপনার নামে পূর্বে কোন মামলা হয়েছে কিনা।

✓ আপনি আসলেই বাংলাদেশী নাগরিক কিনা।

✓ পাসপোর্ট আবেদন করার সময় আপনার প্রদানকৃত তথ্য গুলো সঠিক কিনা । 

✓ পাসপোর্টে দেওয়া বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানার সত্যতাও যাচাই করা হবে । 

✓ এছাড়া বাবা মায়ের নাম এবং পূর্বের পাসপোর্ট ( যদি থাকে) এর তথ্য সঠিক কিনা সেগুলো। 

এই পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়েছে কিনা সেটা চাইলে মোবাইলের মাধ্যমে যাচাই করতে পারবেন। এর জন্য epassport.gov.bd ওয়েবসাইটে গিয়ে চেক স্ট্যাটাস এ চাপ দিয়ে দেখতে পারবেন। 

যদি “Pending SB Police” লেখা আসে তাহলে বুঝবেন আপনারা আবেদনটি এখন ও পুলিশ ভেরিফিকেশন চলছে। আর যদি এরপরের ধাপে চলে যায় তাহলে বুঝবেন পুলিশ ভেরিফিকেশন সম্পন্ন হয়েছে।

ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক

এই ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক চেক করার জন্য প্রথমে আপনাকে epassport.gov.bd/authorization/application-status এই লিংকে প্রবেশ করতে হবে। 

এরপর সেখানে আপনার অ্যাপ্লিকেশন আইডি অথবা রেজিস্ট্রেশন আইডি দেওয়ার পর জন্ম তারিখ বসাবেন। তারপর ক্যাপচাটি ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করে চেক বাটনে ক্লিক দিলে আপনার ই পাসপোর্ট ডেলিভারি চেক করতে পারবেন। 

ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম

আপনার পাসপোর্ট এখন কি অবস্থায় আছে সেটা জানতে হলে আপনাকে অবশ্যই ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম জানতে হবে। আপনার মোবাইল ব্যবহার করেই আপনি যাচাই করতে পারবেন। এর জন্য যা যা করতে হবে সেগুলো নিচে ধাপ আকারে উল্লেখ করা হলো। 

ধাপ ০১: প্রথমে  e‑Passport লিখে গুগলে সার্চ করে প্রথম ওয়েবসাইটে ঢুকে যাবেন । তারপর মেইন মেনু থেকে চেক স্ট্যাটাস এ ক্লিক করবেন।

ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম
ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম

ধাপ ০২: এখানে আপনার সামনে একটি ফরম খোলা হবে সেটা পূরণ করতে হবে। অনলাইন রেজিস্ট্রেশন আইডি অথবা আপনার অ্যাপ্লিকেশন আইডি বসাবেন। 

ই পাসপোর্ট চেক করার নিয়ম ২০২৩

এরপর আপনার পাসপোর্ট এর জন্ম তারিখ বসাতে হবে। তারপর সেখানে একটি ক্যাপচা ভেরিফিকেশন এর অপশন আসবে সেটা ভেরিফিকেশন করতে হবে।

সমস্ত ইনফরমেশন দেওয়ার পর ক্যাপচা ভেরিফিকেশন হলে চেক অপশন ক্লিক করলে আপনার এই ই পাসপোর্ট চেক করতে পারবেন।  

পরিশেষে

আজকের এই পোস্টে আমরা ই পাসপোর্ট সম্পর্কে যাবতীয় বিষয় আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এখানে আমরা ই পাসপোর্ট আবেদন করার নিয়ম সহ ই পাসপোর্ট আবেদন ফি এবং ই পাসপোর্ট পাওয়ার জন্য যেগুলো ইনফরমেশন দরকার সবকিছুই আপনাদেরকে বুঝিয়ে দিয়েছি। 

এরপরও যদি ই পাসপোর্ট সম্পর্কে আপনার মনে কোনো প্রশ্ন থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট বক্সে জিজ্ঞেস করবেন। ধন্যবাদ।

FAQ

ই পাসপোর্ট কোথায় করা যায়?

চালুকৃত ই-পাসপোর্ট অফিসগুলির তালিকা

অনলাইনে ই-পাসপোর্ট আবেদন ফরম পূরণ লিংক কি? 

অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়ার জন্য ক্লিক করুন ‘এখানে’ ।

পাসপোর্ট ফি কিভাবে পরিশোধ করবো? 

পাসপোর্ট ফি ও ব্যাংক পেমেন্ট এর জন্য ক্লিক করুন ‘এখানে’ ।

ই পাসপোর্ট করতে কি কি লাগে? 

উপরে বর্নণা করা হয়েছে।

অতীব জরুরী পাসপোর্ট সেবা কি?

কিছু ক্ষেত্রে নাগরিকদের অতীব জরুরী (খুব কম সময়ের মধ্যে) পাসপোর্ট প্রয়োজন হতে পারে। সেক্ষেত্রে নির্দিষ্ট শর্ত ও ফি পরিশোধ সাপেক্ষে অতীব জরুরী পাসপোর্ট সেবা গ্রহণ করতে পারবেন।

অতীব জরুরী পাসপোর্ট ডেলিভারি কত দিনে পাওয়া যাবে?

অতীব জরুরী পাসপোর্ট ২ (দুই) কর্মদিবসের মধ্যে প্রদান করা হবে।

অতীব জরুরী পাসপোর্ট এর জন্য কারা আবেদন করতে পারবেন?

বাংলাদেশের যে কোনো নাগরিক আবেদন করতে পারবেন। তবে শুধুমাত্র পূর্বে পাসপোর্ট ব্যবহারকারীগণ স্থায়ী ঠিকানার তথ্য অপরিবর্তিত রেখে অতীব জরুরী সেবার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

অতীব জরুরী পাসপোর্ট সেবাটির জন্য কোথায় আবেদন করতে হবে?

বাংলাদেশের যেকোনো বিভাগীয়/আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে আবেদন করা যাবে। এই সেবাটি বাংলাদেশ দূতাবাসের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়।

অতীব জরুরী পাসপোর্ট প্রদান/ডেলিভারি প্রক্রিয়া কি? 

শুধুমাত্র আগারগাঁও বিভাগীয় পাসপোর্ট ও ভিসা অফিস থেকে অতীব জরুরী পাসপোর্ট বিতরণ করা হবে।

Nirob

আমি নিরব। এটি আমার বাংলা শিক্ষা বিষয়ক ওয়েবসাইট। যেখানে আমি প্রতিনিয়ত শিক্ষা ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহৃত বিভিন্ন বিষয়ে লেখা প্রকাশ করি।